বাংলাদেশের ১৫৩টি চা বাগানের মধ্যে ৯১টিই মৌলভীবাজারে অবস্থিত। এই অঞ্চলে বিশ্বের তিনটি বৃহত্তম চা বাগান (আকার এবং উত্পাদন অনুসারে) রয়েছে।শ্রীমঙ্গল এর দর্শনীয় স্থান সমূহের তালিকা
ভূমিকা
শ্রীমঙ্গলকে প্রায়ই 'চায়ের রাজধানী' বলা হয় এবং এটি তার প্রাকৃতিক সৌন্দযের জন্য সব পযটকের কাছে সুপরিচিত। এ উপজেলায় চা এর পাশাপাশি রাবার, আনারস কাঠ, পান, লেবুও রয়েছে । শ্রীমঙ্গল এ কোন কোন দর্শনীয় স্থান ও ঐতিহ্যবাহী স্থাপন রয়েছে তা সম্পকে বিস্তারিত আলোচনা থাকছে আজকের প্রতিবেদনে শ্রীমঙ্গল এর দর্শনীয় স্থান সমূহের তালিকা
দর্শনীয় স্থানের নামঃ
শ্রীমঙ্গল দর্শনীয় স্থানগুলি-
- বাইক্কাবেল,
- মাধবকুন্ড জলপ্রপাত,
- হামহাম জলপ্রপাত,
- লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান,
- নীল সাত রঙের চা,
- মাধবপুর লেক,
- জান্নাতুল ফেরদৌস মসজিদ
সিতেস বাবুর চিড়িয়াখানা,
চা গবেষণা কেন্দ্র,
- চা জাদুঘর এলাকা:
শ্রীমঙ্গল এলাকা
স্থানীয় শ্রীমঙ্গল আয়তন ৪২৫.১৫ বর্গকিলোমিটার। পাহাড়, বন, হাওর ও সবুজ চা বাগান ঘেরা শ্রীমঙ্গল প্রাকৃতিক প্রাকৃতিক লীলাভূমি।শ্রীমঙ্গল এর দর্শনীয় স্থান সমূহের তালিকা
শ্রীমঙ্গল যাওয়ার উপায়:
ঢাকা থেকে রেলপথে যেতে যেতে ঢাকা শ্রীমঙ্গল যায়। হানিফ এন্টালপ্রজেস, শ্যামলী, সিলেট এক্সপ্রেস নন এসি বাস ইত্যাদি ফকিরাপুল ও সাদাবাদ থেকে শ্রীমঙ্গল যায়। ভাড়া 350 থেকে 400 টাকা। কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে সকাল সকাল ৬:৪০ মিনিট সিলেটগামী পারাবত, দুপুর ১২ এক্সপ্রেস জয়ন্ত এক্সপ্রেস, বাদে প্রতিদিন ৪ উপকালনী এক্সপ্রেস, রাত ৯টা ৫০ মিনিটে। মৌল বাজারভীবাজার শ্রীমঙ্গল বা কুলাউড়া। শ্রীমঙ্গল ভাড়া থেকে ঢাকা দুইশত টাকা। শোভন চেয়ার 240 টাকা, প্রথম চেয়ার 320 টাকা, প্রথম শ্রেণীর বার্থ 480 টাকা, স্নিগ্ধা 460 টাকা, এসি সিট 552 টাকা, এসির্থ 828 টাকা। পথ চলা থেকে মহানগরে কুলাউড়া করে মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল বালাউড়া যেতে পারে। রেলওয়ে সকাল থেকে সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটে এবং উদয়ন এক্সেস শনিবার ছাড়া রাত ৯টা ৪৫ মিনিটে খুলে যায়। পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ও উদয়নপ্রেস শনিবার ছাড়া প্রতিদিন শ্রীমঙ্গল এ চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে হানিফপ্রজেস, শ্যামলী স্থানীয়, সিলেট লিভিং, আলাদা আলাদা নন এসি এক্সপ্রেস দুপুর ১২টা মিনিটে এবং উদয়ন এক্সপ্রেস রাত ১১টা মিনিটে ফকিরাপুল ও সদাপ্রেস থেকে ছেড়ে যায়। শ্রীমঙ্গল মিউলভীবাজার। নন এসি বাসে ভাড়া 3.50 থেকে 380 টাকা। শ্রীমঙ্গল থেকে সিঞ্জি, বাস, অটোরিকশা, ফিতে করে পর্যটন স্পেটে যায়। ট্যুরিস্ট স্পেট একজন করে ট্যুরিস্ট গাইডও থাকে। শ্রীমঙ্গল এর দর্শনীয় স্থান সমূহের তালিকা
বাইক্কা বিল
বাইক্কা বিল, ঢাকা থেকে ২০০ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে মৌলভীবাজার জেলার প্রখ্যাত চা-সমৃদ্ধ শহর শ্রীমঙ্গলের হাইল হাওড়ের পূর্বদিকের প্রায় ১০০ হেক্টর আয়তনের একটি জলাভূমির নাম। ১ জুলাই ২০০৩ তারিখে বাংলাদেশের ভূমি মন্ত্রণালয় এই বিলটিকে মৎস্য সম্পদের একটি অভয়াশ্রম হিসেবে সংরক্ষণের সিদ্ধান্ত নেয়।শ্রীমঙ্গল এর দর্শনীয় স্থান সমূহের তালিকা
মাধবকুন্ড জলপ্রপাত
মৌলভীবাজার জেলা শহর থেকে ৭০ মন্তব্য এবং প্রায় সীমানা রেলওয়ে জংশন থেকে ৩২ কুফাল বড়লেখা পুস্তক এলাকা পাথারিয়া পাহাড়প্রেত এই মায়াবী জলপ্রেত। মৌলভীবাজার বাজার বড়লখো উপজ মাধবকুন্ড প্রপাটিটি জলপ্রপাত। প্রায় ২০০ ফুটনা টিলা হতে পাহাড়ি ঝর্ণার জলতার অংশের জন্য। জলাধারের মধ্যবর্তী পাহাড়ের ঝর্ণাধারা আর রাশি রাশি জল। সে এক অপূর্ব দৃশ্য। ভিন্ন ভিন্ন ভিন্ন এক ভালো লাগায় আবেগ করা। জলপ্রপাত ও আশেপাশের স্থান রয়েছে ওয়াচ টাওয়ার। প্রপাতের নিকটেই খাসিয়া নৃ- বন্ধুর বসবাস। জলপ্রপাতের চতুর্দিকে বড় বনভূমি। মাধবকুন্ড ইকোপার্কে প্রতি বছর লক্ষ্যের সমাগম খেলা। শুধু এধবকুন্ড জলপ্রপাত সংলগ্ন কুন্ডে সম্প্রদায় ধর্মাবলম্বীদের চত্রমাসে মধুহা ত্রয়োদশীতি বারুনী স্নান হয় এবং মেলা শান্তি। ধর্মাবলম্বীদের এটি একটি তীর্থ স্থান।শ্রীমঙ্গল এর দর্শনীয় স্থান সমূহের তালিকা
হামহাম জলপ্রপাত
হামহাম বা চিতাতাগঞ্জ, রাজনীতি মৌলভীবাজার কমলগঞ্জ রাজবর্ণ সংরক্ষিত বনের গভীর কুমা বিট এলাকায় আপনার একটি প্রাকৃতিক জলপ্রপাত বার্ণা। জলপ্রপাতটি ২০১০ খ্রিস্টব্দের শেষ অংশে পর্যটন গাইডের সাথে দেববর্মার দুর্গম জঙ্গলে ঘোরা একদল শঙ্কা করেন। দুর্গম গভীর জঙ্গলে এই ঝরটি ১৩৫ মতান্তরে ১৪৭ ১৭০ ফুট ফুট। কেউ ঝরনার সাথে গোসলের সম্পর্ক করে "হাম্মাম" (গোসলখানা) শব্দটি থেকে "হাম হাম" মত প্রকাশ করেন। কেউ সিলেটি উপভাষায় "আ-আ-ম" বলে মনে হয়, জলের তীব্র শব্দ, ঝরনা শব্দ করে, তাই প্রকাশ করে শহুরে কেউ ভাষাতে তা "হাম হাম" হিসাবে স্থানীয় চিত্তে পায়। ঝর্ণা" হিসাবে পরিচিত, কেননা এক সময় এজঙ্গলে চিন্তিত যেটা। ঝরনার জন্য এখনও (নভেম্বর ২০১১) সক্রিয়ভাবে কোনো উদ্যোগ গৃহীত হয়নি, স্থানীয় বাসিন্দাদের পথপ্রদর্শক সাধারণত ঝরনায় কুড়া বনে বির্তক চাম্পার চাওয়া-পাওয়া ঝরন দূরত্ব ৭ বেশি খাড়া হাকাম হাকাম। এবং অনেক ঝরি পথ ও শের কাদামাটি পথ যেতে পারে এবং হাম সংলগ্ন রাজকন্দি বনে সারি কলাগাছ, জারুল, চিক করাশি কদম গাছের উড়তে থাকে রং-বেরঙের প্রজা প্রজা ডুমুর গাছের গাছ বিভিন্ন প্রজাতির বাঁশ ।শ্রীমঙ্গল এর দর্শনীয় স্থান সমূহের তালিকা
লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান
লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে যেখানে উঁচুুনিচু পাহাড়ের গায়ে সারি বেঁধে দাঁড়িয়ে আছে হাজার হাজার প্রজাপতির লাখ লাখ বৃক্ষ । ন্যাশনাল পার্কে প্রবেশ করা মাত্রই আপনি দেখবেন চারিদিকে হাল্কা অন্ধকার রাস্তায় দুপাশের বৃক্ষগুলো দিবাকরের আলোক রশ্মিকে আটকে রেখেছে , মাঝে মাঝে বৃক্ষসারির মগডালে চোখ রাখুন দেখবেন বানর আর হনুমান লাফালাফি করছে । এতটু ভেতরে প্রবেশ করলে আপনার চোখে পড়বে খাটাস , বনমোরগ , উল্লুক , মেছোবাঘ বন বিড়ালসহ বিভিন্ন জীবজন্তু আর পার্কের বিশাল বিশাল বৃক্ষরাজি,জীবজন্তুর হুঙ্কার, ঝিঁঝিঁ পোকার শব্দ, বানরের লাফালাফি, ঝাঁকঝাঁক উল্লুকের ডাকাডাকি একটু সময়ের জন্য হলেও আপনার ব্যস্ত জীবনের ক্লান্তি দূর করে মনে এনে দেবে প্রশান্তির ছোঁয়া । এমনিতে দিনদিন বাংলাদেশের মানুষ বৃদ্ধি পাচ্ছে। সীমিত হয়ে পড়ছে দেশের স্থল ভূমি আর তার সঙ্গে ধ্বংশ হচ্ছে আমাদের প্রাকৃতিক পরিবেশ।এদিকে মানুষের জীবন যাত্রা ক্রমশ হয়ে উঠছে নগরকেন্দ্রিক। কিন্তু যে হারে প্রকৃতি ধ্বংশ হচ্ছে তার চেয়ে দ্বিগুণ হারে মানুষের চাহিদা বাড়ছে অরণ্যের দূষন মুক্ত অক্সিজেন গ্রহনের জন্য। প্রতিদিন ধ্বংশ হচ্ছে আমাদের শস্যশ্যামল বাংলার প্রকৃতি। বৃদ্ধি পাচ্ছে শহরের ব্যস্ত জীবন কিন্তু শহরের ব্যস্ত জীবনের ফাঁকে এখনও মানুষ পেতে চায় শ্যামল অভয়ারণ্যের ছোঁয়া কিংবা একটু নিস্ত ব্ধতার একাকিত্ব। আপনার এই চাহিদা পূরণ করতে দেশের পূর্বাঞ্চলের একমাত্র বন গবেষণা কেন্দ্র ‘লাউয়াছড়া ন্যাশনাল পার্কে বেড়ানো যতার্থ হবে।প্রায় ১ হাজার ২০০ হেক্টর এলাকাজুড়ে লাউয়াছড়া পার্কের ভেতর আড়াই হাজারেরও অধিক প্রজাতির পাখি যার মধ্যে একাধিক প্রাণীর অস্থিত্ব দেশের অনান্য বনে প্রায় বিলুপ্ত। এছাড়াও ১০ প্রজাতির সরিসৃপ, বাঘ,ভাল্লুক, হরিণ, বানর, সিভিট কেটসহ অর্ধশত প্রজাতির জীবজন্তু রয়েছে। এর ভিতরে রয়েছে কয়েকটি খাসিয়া পুঞ্জি, পার্কের পাহাড় বিস্তৃত লম্বা বৃক্ষে খাসিয়ারা খাসিয়া পানের চাষ করে। পার্কের এক পাশে রয়েছে আনারসের বাগান, এক পাশে চায়ের বাগান আবার কোথায় রয়েছে লেবুর বাগান। জঙ্গলের ভিতর রয়েছে কয়েকটি পাহাড়ি ছড়া। পুরো ন্যাশনাল পার্কটি শ্রীমঙ্গল ভানুগাছ পাকা মহাসড়ক ও সিলেট আখাউড়া রেলওয়ে সেকশনের রেললাইন দ্বারা ৩ খন্ডে বিভক্ত।
নীল সাত রঙের চা
চায়ের সারি লম্বা গ্লাসে এক স্তর এর ওপর ভেসে থাকে আরেক স্তর । প্রতিটি স্তরে ভিন্ন রঙ। সাত রঙের চা বলে খ্যাত হলেও বর্তমানে চা পাবেন ৮ রঙের। তবে ৮ রঙ নয় আসলে ৮টি ভিন্ন স্তরের চা। রঙ আছে ২/৩টি। রঙের বিন্যাস তৈরি হয় স্তরের জন্যই।বিভিন্ন ধরণের মসলার ব্যবহারের তারতম্য, পানির ঘনত্বের চমৎকার বিন্যাস এই স্তর সৃষ্টির কারণ বলে জানান নীল কন্ঠ চা কেবিনের একজন কর্মচারী। তবে চা বানানোর মূল রেসিপি নাকি খুবই গোপন। একমাত্র নীলকন্ঠ চা কেবিনের মালিকই সেটি জানেন। দোকান মালিকের নাম রামেশ চন্দ্র গৌড়। প্রায় ১২ বছর ধরে তিনি এই চা বানিয়ে যাচ্ছেন। তার দুইটি দোকান আছে- শ্রীমঙ্গলের মণিপুরী অধ্যুষিত রামনগর ও কালিঘাট রোডের ১৪ রাইফেল ব্যাটালিয়নের ক্যান্টিনে। তার দোকান দুটিরই নাম নীলকণ্ঠ কেবিন।শ্রীমঙ্গল এর দর্শনীয় স্থান সমূহের তালিকা
মাধবপুর লেক
মধুপুর সিলেট সিলেটের মৌলভীবাজার বাজার কমলগঞ্জ উপজেলায়। আপনার একটি শ্রীম জলাধার। পছন্দ পর্যটন আকর্ষনের মধ্যে এই হ্রদটি। এই হ্রদটি আসন উত্তর-পূর্ব গঞ্জে কাউন্সিল সিলেটের মৌলভীবাজার কমল মাধপুর কোণের ঐক্য পাত্রখলা এলাকায়। কমলগঞ্জ সদর উপজেলা ৫ দূরত্বের মধ্যে ন্যাশনাল টি কোম্পানি (এনটিসি)-র অধিকার মাধবপুর বাগানের ১১ নম্বর সক্রিয় সঙ্কেত চা- (পাত্রখলা) এর অবস্থান। এই স্থানটি জেলা শহর মৌলভীবাজার থেকে ৪০টি দক্ষিণে ও পরিস্থিতি প্রধান পর্যটন কেন্দ্র শ্রীমঙ্গল থেকে ১০ পূর্বে। চা বাগানের এবং অন্যান্য বিভিন্ন কারণে জল ব্যবহার প্রয়োজন। কিন্তু কেবলমাত্র এলাকা বৃষ্টির জন্য আরও ভালভাবে ঢাল ভূমির জলের কারণে আরও বেশি সময় অবস্থান করে বিবিধ জলে বাগানের জন্য ১৯৬৫ সালে বাগানের মধ্যস্থিত ব্যাখ্যা টিলাকে জমিতে মাধবপুর হ্রদ। মাধবপুর হ্রদ আয়তন ৫০ একরতী ভোটে প্রায় ৩; প্রস্থ স্থান বিশেষে ৫০ হতে ৩০০ মিটার। এখানে হ্রদের পানিতে রয়েছে নীল পদ্ম আর বেগুনী শাপলা; দেখা যায় গোলাপতা আর শালুকের ঝড়। টিলার ঝোপঝাড়ে আছে বর্ণের বুনো ফুল, মধ্যে ভাঁট ফুলই প্রধান। বাগানের মধ্যে প্রাকৃতিক গাছের চারা স্বল্প; দেখা মেলে ছায়া বৃক্ষের। হ্রদের জলে দেখা মেলে বিভিন্ন জাতের হাঁস, সরালি, পানকৌড়ি, জলপি প্রবৃত্তি জলচর ও পরিযায়ী পাখি । শ্রীমঙ্গল এর দর্শনীয় স্থান সমূহের তালিকা জান্নাতুল ফেরদৌস মসজিদ
সমতল ভূমি থেকে ৭০-৮০ ফুট উপরে পাহাড়ের চূড়ায় স্থাপিত মসজিদে যেতে হয় ১৩৯টি বাধার ধাপ পায়। প্রায় ১৯ বিঘা জমির উপর নির্মিত মসজিদের চারদিকে রয়েছে সবুজ পাহাড়। আর পাহাড়ে দেখতে জুয়ার সবুজের আবরণ। পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে রয়েছে সবুজ চা-বাগানও। আরো আছে লেবু ও আনার বাগান। মসজিদের উপরে উঠার সিড়ী দুই সাদা সাদা রঙের মধ্যবর্তী রয়েছে লাল রঙ। জানা যায়, সবুজ প্রকৃতির সাথে সাদা আর লাল রঙের মিলনে রাঙ্গানো হয়েছে আমাকে সিঁড়ি।দৃষ্টিন্দন এ মসজিদে প্রায় ৮০০ জন লোকের নামাজ পড়ার ব্যবস্থা রয়েছে। শুধু মসজিদের রাখাই রাখা হয়েছে কবর স্থান। রয়েছে ফাউন্ডেশনের সদস্যদের বিশ্রামের গেস্ট হাউজও। ভিআইপিদের জন্য ব্যবস্থা করা হয়েছে হেলিপ্যাড। গরিব ও সহায় মানুষের স্বাস্থ্যসেবা বন্ধের জন্য একটি বিনামূল্যে চিকিৎসাকেন্দ্র। দর্শনীয় এ মসজিদটি নির্মাণ করেন খাজা টিপু। টিপু ছিলেন খাজা শাহ্ মোজাম্মাহ্ ঠিক (রহ. এর শাহজাদা)। এ খাজা শাহ মোজাম্মেল আবার (রহ.) ছিলেন উপমহাদেশের প্রখ্যাত আধ্যাত্মিক সুফিসাধক খাজা ইউছ আলী এনায়েতপুরী (রহ.)-এর উত্তরসূরি।শ্রীমঙ্গল এর দর্শনীয় স্থান সমূহের তালিকা
সিতেস বাবুর চিড়িয়াখানা
সিতে বাবুর চিড়িয়াখানা শ্রীমঙ্গল উপজেলা একটি স্বাস্থ্য ও সুবিধা। চিড়িয়ানাটি শ্রীমঙ্গল হাই হাওরেখান, শ্রীমঙ্গল শহর থেকে প্রায় এক প্রশ্ন, ১.৮০ এক এলাকা রঞ্জন বাবুর রূপসপুর মৎস্য খামার বাড়িতে। [২]> চিয়া সংরক্ষিত বিরাল প্রজাতির প্রাণীদের উপর দেশী-বিদেশী দ্রোণী রাষ্ট্র গণতন্ত্রও (দালিলাদি অংশ)। বেডারই একবার চিনিখানা থেকে একটি শাপ সাপ জঙ্গলে অবমুক্ত করতে বলেছে, যাতে সাটি খারাপ হয় এবং পরবর্তী প্রজন্ম প্রকাশকে বিশেষ এই সাপ সম্পর্কে জানতে পারেন।শ্রীমঙ্গল এর দর্শনীয় স্থান সমূহের তালিকা
চা গবেষণা কেন্দ্র
চায়ের দেশ শ্যামলে ঘেরা শ্রীমঙ্গলে বাংলাদেশ চা গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিটিআরআই) এর প্রধান কার্যালয়। ১৯৫৭ সালে ২৮ এটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। শুরু করা চাওয়া ইন্সটিউটি প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ গণ গণ তথ্যসূত্রের অধীন বাংলাদেশ চার্বোর্ড সংস্থা হিসাবে কার্যক্রম শুরু করেছে। বৈজ্ঞানিক গবেষনার মাধ্যমে ফলনশীলতা ও গুণগত মান উন্নয়ন, চা শিল্পের উন্নয়ন ও বিকাশে বিজ্ঞান ও সহায়তা প্রদান এবং গবেনাব্লধ প্রযুক্তি চালনায় বিস্তারিত করা এ প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্য। বর্তমানে এ ইনস্টিটিউট ১২ টি জাতীয় কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিগণিত। এ ইনস্টিটিউট এ গৎ উচ্চ ফলনশীল ও আকর্ষনীয় গুণমান শেষ ২৩ টি ক্লোন ও ৫টি বীজ উদ্ভাবন করেছে। ইনস্টিটিউটের কারিগরি ওক প্রধান। বর্তমানে ৮টি গবেষণার মাধ্যমে এ প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম। উদ্ভাবিত প্রযুক্তি ও বৈজ্ঞানিক চালককে আরও বিশদ চালনা করার অগ্রগতি ও উন্নয়নে প্রবাহমান করতে সক্ষম হয়েছে।শ্রীমঙ্গল এর দর্শনীয় স্থান সমূহের তালিকা
চা জাদুঘর
প্রকাশনা আয়োজন 'শান্তি উদযাপন দেশের দু:সম্পর্ক ও সংস্কৃতি ধরে ঘোর' স্থাপন করেছে। আদর্শ আমে চা বাগানের বিভিন্ন সামগ্রী ও ঐতিহ্য সংরক্ষণে দেশের চায়ের শান্তির পরিচিত শ্রীমঙ্গলে স্থাপিত চা জাদুঘর। শ্রীমঙ্গল শহর থেকে টুগাছ রোডেনপ্রসারণ প্রকল্প ভাস্কর্য ভবনে ২০০৯-এর পরিপূর্তি সেপ্টেম্বর ১৬৪৪ আরও সংগ্রহ ও স্মারের মাধ্যমে ছোট চারটি কুরুতে শুরু করা হয়েছে এই মিউজিয়ামটি।শ্রীমঙ্গল এর দর্শনীয় স্থান সমূহের তালিকা
শেষ মন্তব্য
আসসালামু আলাইকুম আমাদের দর্শনীয় স্থান শ্রীমঙ্গল এর দর্শনীয় স্থান সমূহের তালিকা সম্পকিত পোস্ট টি যদি ভালো লাগলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। তারাও জানতে এটি সম্পর্কে জানতে এবং এটি থেকে উপকৃত হতে পারে। আর বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন nafizit.com ওয়েবসাইটের বিভিন্ন তথ্য সম্পকিত আর্টিকেল রয়েছে, যা আপনাকে আপনার জ্ঞানের সাহায্য করবে। আর আমাদের সংবিধানে কোন ভুল থাকলে অবশ্যই কমেন্ট বক্স আপনার জানাবেন তাহলে আমরা সেই ভুল শোধরানোর চেষ্টা করব।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url